কর্ম এলাকা
হোমকর্ম এলাকা
প্রকল্প এলাকার অবস্থান এবং অভিগম্যতা:
জেলা প্রশাসন সিরাজগঞ্জ জেলাকে “তাঁতকুঞ্জ” হিসেবে চিহ্নিত করেছে। জেলায় ৪৬,৪০৩ টি তাঁতি পরিবার, প্রায় ১৪,৮৪৯ টি তাঁত কারখানা এবং ৪০৫,৬৭৯ টি তাঁত রয়েছে। প্রতি বছর প্রায় ২১০ মিলিয়ন মিটার কাপড় তৈরি হয়। এই উপ-খাত প্রায় ২০৮,১৫৬ লোকের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করে। বেশিরভাগ তাঁত অঞ্চল জেলার বেলকুচি, শাহাজাদপুর, কামারখন্দ এবং সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলাগুলিতে অবস্থিত। কৃষির পর এই এলাকার সবচেয়ে বড় অর্থনৈতিক খাত হচ্ছে তাঁত শিল্প।
ন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম (এনডিপি), পল্লী কর্ম-সহায়ক ফাউন্ডেশন (পিকেএসএফ) ও বিশ্বব্যাংকের যৌথ অর্থায়নে “সাসটেইনেবল এন্টারপ্রাইজ প্রজেক্ট”- (এসইপি)-এর আওতায় উপ-প্রকল্প “সিরাজগঞ্জ জেলার তাঁত উদ্যোগে পরিবেশগত সমস্যাসমুহ বিবেচনায় রেখে গুণগত মানসম্পন্ন ঐতিহ্যবাহী বাঙ্গালী পোষাকের উৎপাদন বৃদ্ধি প্রকল্প” সিরাজগঞ্জ জেলার সিরাজগঞ্জ সদর বেলকুচি ও কামারখন্দ উপজেলার তাঁত শিল্পের সার্বিক ব্যবসা ও পরিবেশ উন্নত করার লক্ষ্যে বাস্তবায়ন করছে। আমাদের মোট সুবিধাভোগীর লক্ষ্যমাত্রা ১০০০ জন।
কার্যকরী শাখা ও ইউনিয়ন
ক্রমিক নং | শাখার নাম | ইউনিয়ন নাম | গ্রাম সংখ্যা |
০১ | বাগবাড়ী | ঝাঐল | ১০ |
০২ | সয়দাবাদ | সয়দাবাদ, রাজাপুর | ১৫ |
০৩ | কাটাখালী | ভদ্্রঘাট | ০৮ |
০৪ | তামাই | ভাঙ্গাবাড়ী বেলকুচি | ১০ |
০৫ | বেলকুচি | বেলকুচি দৌলতপুর ভাঙ্গাবাড়ী |
১৩ |
০৬ | দৌলতপুর | দৌলতপুরধুকুরিয়া বেড়া | ১৩ |
০৭ | ফুলকোচা | বাগবাটি | ১৩ |
০8 | বাগবাটি | বাগবাটি | ০৭ |
শাখা ও শাখার কর্মী তথ্য
মোঃহাফিজুর রহমান
শাখা ব্যবস্থাপক
বাগবাড়ী
০১৭১৯৭৫২৯৮৫
ndpsaydabad@gmail.com
কর্মী তথ্য
পুরুষ – ৮ মহিলা – ৭
মোঃ আব্দুল হালিম
শাখা ব্যবস্থাপক
সয়দাবাদ
০১৭৬৭১৩১৫৮৮
ndpsaydabad@gmail.com
কর্মী তথ্য
পুরুষ – ৬ মহিলা – ৪
মোঃআনিসুর রহমান
শাখা ব্যবস্থাপক
কাটাখালী
০১৭২৯৪৭৪১৭২
ndpkatakhali@gmail.com
কর্মী তথ্য
পুরুষ – ৬ মহিলা – ৪
মোঃ জব্বার আলী
শাখা ব্যবস্থাপক
দৌলতপুর
০১৭৮৮৫২৩৬১৫,
০১৭৩০০২৫৪৫২
ndpdaulatpur@gmail.com
কর্মী তথ্য
পুরুষ – ৫ মহিলা – ২
Lপ্রকল্প এলাকার অবস্থান এবং অভিগম্যতা
জেলা প্রশাসন সিরাজগঞ্জ জেলাকে “তাঁতকুঞ্জ” হিসেবে চিহ্নিত করেছে। জেলায় ৪৬,৪০৩ টি তাঁতি পরিবার, প্রায় ১৪,৮৪৯ টি তাঁত কারখানা এবং ৪০৫,৬৭৯ টি তাঁত রয়েছে। প্রতি বছর প্রায় ২১০ মিলিয়ন মিটার কাপড় তৈরি হয়। এই উপ-খাত প্রায় ২০৮,১৫৬ লোকের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করে। বেশিরভাগ তাঁত অঞ্চল জেলার বেলকুচি, শাহাজাদপুর, কামারখন্দ এবং সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলাগুলিতে অবস্থিত। কৃষির পর এই এলাকার সবচেয়ে বড় অর্থনৈতিক খাত হচ্ছে তাঁত শিল্প।
এলাকার জনসংখ্যাতাত্তিক পরিসংখ্যান
ধরন | সিরাজগঞ্জ সদর | বেলকুচি | কামারখন্দ |
জনসংখ্যা | ৫,৭৮,৫৮৩ | ৩৫২,৮৩৫ | ১৪৩৯৪০ |
পুরুষ | ২৯০,৮৯৭ | ১৭৯৭৩৮ | ৭১০২৪ |
মহিলা | ২৮৭৬৮৬ | ১৭২০৯৭ | ৭২৯১৬ |
খানা | ১০০,৫০০ | ৭৪,৪৫০ | ৩১৯৬১ |
শিক্ষারহার | ৯৮.০৯% | ৪০.৪% | ৭৫% |
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সংখ্যা প্রাথমিক | ৪২৪ | ২২১ | ১৩৯ |
মাদ্রাসা | ১৫৯ | ১১ | ২০ |
কলেজ | ১৭ | ৮ | ১০ |
হাসপাতাল | ৭ | ১ | ১ |
ক্লিনিক | ১০ | ০ | ৭ |
হাটবাজার | ১৮ | ১৫ | ১৫ |
মসজিদ | ৮৮৪ | ৫১০ | ২৮৪ |
মন্দির | ৬৩ | ৩৫ | ২৭ |
জলবায়ু
যদিও বাংলাদেশের অর্ধেকেরও কম অংশ গ্রীষ্মমন্ডলীয় অঞ্চলের মধ্যে অবস্থিত, বাংলাদেশের উত্তরে অবস্থিত হিমালয় পর্বতশ্রেণী পূর্ববঙ্গের বিস্তৃত এলাকায় একটি ক্রান্তীয় ম্যাক্রোক্লাইমেট তৈরি করেছে। বাংলাদেশকে সাতটি জলবায়ু অঞ্চলে ভাগ করা যায় (রশিদ ১৯৯১)। শ্রেণিবিন্যাস অনুসারে, প্রকল্প এলাকাটি উত্তরাঞ্চলের উত্তর অংশ এবং উত্তর-পশ্চিমীয় জলবায়ু অঞ্চলে অবস্থিত।
উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল: চরমাভাবাপন্নতা ও বৃষ্টিপাত কম হওয়া ছাড়া এই অঞ্চলটি উত্তরাঞ্চলের উত্তর অংশের মতোই। কম বৃষ্টিপাত এই অঞ্চলকে শুষ্ক করে তোলে।
দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল: এটি বৃহত্তর রাজশাহী জেলা এবং পার্শ্ববর্তী কিছু জেলার অংশ নিয়ে গঠিত। এটি বাংলাদেশের সবচেয়ে শুষ্কতম এলাকা যেখানে সাধারণত বৃষ্টিপাত হয় ১৫০০ মিমি এর কম এবং গ্রীষ্মের আর্দ্রতা ৫০%এর কম। গ্রীষ্মে, এটি সমস্ত জলবায়ু অঞ্চলের মধ্যে সবচেয়ে উষ্ণ এবং শুষ্ক। গ্রীষ্মেও গড় সর্বাধিক তাপমাত্রা ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি। সমগ্র প্রকল্প এলাকার জলবায়ুর অবস্থা ঈশ্বরদী আবহাওয়া সম্পর্কিত রিপোর্ট গুলোর মতোই মনে করা যেতে পারে, কারণ প্রকল্প এলাকা ঈশ্বরদীর খুব কাছে অবস্থিত। জলবায়ুর তথ্য মেটিওব্লু থেকে নেওয়া হয়েছে। মেটিওব্লু ৩০ বছরের প্রতি ঘণ্টার আবহাওয়ার তথ্যের উপর ভিত্তি করে তৈরি। ১৯৮৫ সাল থেকে বিগত তথ্য সহ আবহাওয়ার মডেল এবং প্রতি ঘণ্টায় আবহাওয়ার তথ্য সহ ৩০ বছরের বৈশ্বিক ইতিহাস তৈরি করে।